আপনি নিজের তৈরি করতে পারেন
NID পারেন।
সতর্কতা:
জাল এনআইডি কার্ডের ছবি এই ফর্মটি পূরণ করে আপনি একটি জাল বাংলাদেশী জাতীয় পরিচয়পত্র তৈরি করতে পারেন। কিন্তু অনুগ্রহ করে এটি একটি অবৈধ কার্যকলাপ ব্যবহার করবেন না. বেশিরভাগ লোকেরা এটি ফেসবুক অ্যাকাউন্ট যাচাইয়ের জন্য ব্যবহার করে। কিন্তু আমরা তা করি না
সুপারিশ
দাবিত্যাগ এবং গোপনীয়তা
বিডি জাল এনআইডি কার্ড শুধুমাত্র
আপনি যদি বর্তমানে বাংলাদেশের লাঞ্চ করা নতুন স্মার্ট এনআইডি কার্ড তৈরি করতে চান; আপনার ফেসবুক আইডি ভেরিফিকেশন এর জন্য; তাহলে নিচের দেয়া লিঙ্ক ব্যবহার করুন।
কারণ আইডি ভেরিফিকেশন এর ক্ষেত্রে হয়তো পূর্বের যে এনআইডি কার্ড ফরমেট রয়েছে সেটি কাজ নাও করতে পারে; এক্ষেত্রে আপনাকে যুগের সাথে তাল মিলিয়ে Smart NID card তৈরি করতে হবে।
এই কার্ড ব্যবহারের কিছু সতর্কতাঃ
- প্রথমে একটি বিষয় জেনে রাখা দরকার সেটি হলো আপনি এই কার্ডটি শুধুমাত্র ফেইসবুক ভেরিফিকেশন কিংবা অন্য যে কোনো রকমের সোসিয়াল ভেরিফিকেশনের কাজে ব্যবহার করতে পারবেন।
- এই কার্ডটি জাতীয় পর্যায়ের কোনো কাজে কিংবা অভ্যন্তরীণ কোন কাজে ব্যবহার করা যাবে না।
- এই কার্ডটি শুধুমাত্র তৈরি করা হয়েছে ফেসবুক একাউন্ট ভেরিফাই করার জন্য আমি আবারও বলছি এই কার্ড শুধুমাত্র তৈরি করা হবে ফেসবুক আইডি কিংবা অন্যান্য যেকোন সোসিয়াল গণমাধ্যম এর প্রোফাইল ভেরিফাই করার জন্য যদি আপনার এনআইডি কার্ড না থাকে।
- এছাড়াও আপনার যদি কোন সোসিয়াল প্রোফাইল লক হয়ে যায় তাহলে আপনি এই কার্ড ব্যবহার করার মাধ্যমে সেটি আনলক করতে পারবেন।
- এটি যদি আপনি দেশের অভ্যন্তরীণ কোনো কাজে ব্যবহার করেন এবং কোনো রকমের ঝামেলার সম্মুখীন হন তাহলে ওয়েবসাইট কর্তৃপক্ষ কোন ভাবে দায়ী নয়।
সেজন্য কার্ডটি ব্যবহার করার পূর্বে অবশ্যই আপনার ভবিষ্যৎ সম্পর্কে নিশ্চিত হয়ে নিন, কারণ এই কার্ড আপনি যদি কোন খারাপ কাজে ব্যবহার করেন তাহলে এই কাজের মাশুল আপনাকে গুনতে হবে। এতে আপনার জেল-জরিমানা হওয়ার সম্ভাবনা শতভাগ।
এই আইডি কার্ড কি কি কাজে ব্যবহার করবেন?
আপনি চাইলে এই এনআইডি কার্ড ব্যবহার করার মাধ্যমে ফেইসবুক অ্যাকাউন্ট রিলেটেড এর বিভিন্ন রকমের কার্যক্রম সম্পন্ন করতে পারবেন।
আপনি চাইলে এই আইডি কার্ড দিয়ে আপনি চাইলে বিভিন্ন সোশ্যাল গণমাধ্যমে যে সমস্ত ভেরিফিকেশন রিলেটেড সমস্যা রয়েছে, সে সমস্ত ভেরিফিকেশন রিলেটেড সমস্যা থেকে খুব সহজেই মুক্তি পেতে পারেন। কারণ অনেক সময় দেখা যায়, বিভিন্ন সোশ্যাল গণমাধ্যমে বেশি পরিমাণে রিপোর্ট পড়ার কারণে আপনার সোশ্যাল গণমাধ্যম একাউন্টে নানা রকমের জটিলতা দেখা দেয়।
আর আপনি যদি এই সমস্ত জটিলতা থেকে মুক্তি পেতে চান তাহলে আপনাকে অবশ্যই আপনার নেশনাল আইডি কার্ড রিলেটেড কোন একটি ডকুমেন্ট প্রভাইড করতে হয়। কিন্তু আপনি যদি একটি ফেসবুক অ্যাকাউন্ট কিংবা অন্য যে কোনও সোশাল গণমাধ্যমের একাউন্ট, ভুয়া ইনফরমেশন দিয়ে তৈরি করেন তাহলে এই অ্যাকাউন্টের তথ্য হয়তো আপনি খুঁজে নাও পেতে পারেন।
ক্ষেত্রে আপনি চাইলে আপনার নিজস্ব তথ্য অনুযায়ী মনগড়া একটি আইডি কার্ড তৈরি করতে পারবেন এবং এটি দিয়ে আপনার একাউন্ট ভেরিফাই এবং একাউন্ট পুনরুদ্ধার করতে পারবেন। তবে এই আইডি কার্ড ব্যবহার করার ক্ষেত্রে অবশ্যই একটি বিষয়ে লক্ষ্য রাখবেন আর সেটি হলো এই আইডি কার্ড কখনোই কোনো সামাজিক কার্যক্রম সাধন করার লক্ষ্যে ব্যবহার করা যাবে না।
কারণ এটি যদি আপনি দেশীয় অভ্যন্তরে কোন একটি কার্যক্রম সম্পাদনের জন্য সঠিক তথ্য হিসেবে ব্যবহার করতে চান তাহলে, বিভিন্ন রকমের আইনি জটিলতার মধ্যে পড়তে পারেন। এ ক্ষেত্রে আইনি জটিলতা থেকে আপনি যদি মুক্তি পেতে চান এবং এই সংক্রান্ত যে কোন সমস্যা থেকে আপনি যদি মুক্তি পেতে চান, তাহলে অবশ্যই সৎ ভাবে এই কার্ডটি ব্যবহার করবেন।
আর আপনি যদি এই কার্ডটি অসৎ উদ্দেশ্যে ব্যবহার করেন তাহলে এই কার্ড অসৎ উদ্দেশ্যে ব্যবহার করার ফলে যে ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনে মামলা হতে পারে, সেই মামলার ভাগীদার কিন্তু আপনি হবেন।
কার্ডটি কিভাবে ডাউনলোড করবেন?
আপনি যদি এই কার্ডটি ডাউনলোড করতে চান তাহলে আপনাকে প্রথমত উপরে উল্লেখিত যে সমস্ত বক্স রয়েছে সে সমস্ত বক্স পরিপূর্ণভাবে ফিলাপ করে নিতে হবে।
যখনই আপনি আপনার অ্যাকাউন্ট রিলেটেড অল ইনফরমেশন দিয়ে সমস্ত বক্স গুলো পূরণ করে নিবেন, তখন আপনাকে নিচে থাকা “Submit” বাটন এর উপরে ক্লিক করতে হবে।
কিভাবে একটি ফেইক স্মার্ট কার্ড তৈরি করবেন।
কিভাবে অনলাইন থেকে,স্মার্ট কার্ড বা আইডি কার্ড ,ডাউনলোড করবেন । যা দিয়ে সবকিছু করতে পারেন । অনলাইন থেকে ডাউনলোড করে । আসুন দেখে নেওয়া যাক, কীভাবে ডাউনলোড করবেন ।অনলাইন থেকে ডাউনলোড করার জন্য কয়টা পদ্ধতি রয়েছে । কিসের মাধ্যমে অনলাইন থেকে । আইডি কার্ড ডাউনলোড করতে চান ।
ভোটার নিবন্ধন করার সময়,ছবি তোলা শেষ হলে। একটা স্লিপ আপনাকে দিয়ে দেয় । ওই স্লিপ নাম্বার দিয়ে, আইডি কার্ড ডাউনলোড ,করতে পারেন অনলাইন থেকে । জাতীয় পরিচয় পত্র নিবন্ধন করার সময় । একটা ফোন নাম্বার ব্যবহার করতে হয় । ফোন নম্বরে, এসএমএস এর মাধ্যমে । আপনার স্মার্ট কার্ড নাম্বারটি দিয়ে দেয়া হয়। আপনি ওই নম্বর ব্যবহার করেও রেজিস্ট্রেশন করে ,আইডি কার্ড ডাউনলোড করতে পারেন।